শ্রীশ্রীকৃষ্ণের বাসন্তী পঞ্চমী উৎসব ও শ্রীসরস্বতী পূজা

GaudiyaMission prabhupad150 gudiya saraswatipuja appearance vasantpanchami harekrishna Disappearance krishna

শ্রীশ্রী বিষ্ণুপ্রিয়া ঠাকুরাণীর আবির্ভাব মহোৎসব

শ্রীল রঘুনাথ দাস গোস্বামীর আবির্ভাব তিথি

শ্রীল রঘুনন্দন ঠাকুরের আবির্ভাব তিথি

শ্রীল নরোত্তম দাস ঠাকুরের আবির্ভাব তিথি

শ্রীল পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির আবির্ভাব তিথি

শ্রীল বিশ্বনাথ চক্রবর্ত্তীপাদের তিরোভাব তিথি

[[[“আমি ভোক্তা’, ‘আমি কর্ত্তা -এই অভিমানে যাহারা কৃষ্ণেতর বিষয়-পিপাসা রূপ আত্মেন্দ্রিয়-তর্পন পর জরীয় কামলালসায় হৃতজ্ঞান হয়, তাহারাই শীঘ্র ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ফললাভের জন্য তত্তৎ কাম্যফল-রাত। দেব-দেবীর উপাসনার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে, তাহাতে দেবান্তরে স্বাতন্ত্র্য বুদ্ধি অর্থাৎ দেবান্তরেরকে সর্বেশ্বরেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রতিদ্বন্দ্বী জ্ঞানে তাঁহা হইতে স্বতন্ত্র বা তাঁহারই সমান দর্শন রূপ ভীষণ নামাপরাধের আবাহন পূর্বক জীবগণ স্ব-স্ব তামসিক ও রাজসিক প্রকৃতি দ্বারা চালিত হইয়া বিশুদ্ধ-স্বত্ব -স্বরূপ ভগবান্‌কে অনাদর করিয়া ভগবচ্চরণে অপরাধ সঞ্চয় করে। ঐরূপ নামাপরাধী উপাসক-সম্প্রদায়ের মধ্যে শক্তি, শৈব, সৌর, গাণপত্য ও বিষ্ণুর সগুণ উপাসক বা সামান্য বৈষ্ণব—এই পঞ্চপ্রকার বিভাগ প্রধান রূপে লক্ষিত হয়। উহাদের মধ্যে বিভিন্ন গুণাবলম্বী ব্যক্তিগণ স্ব স্ব রুচি বা স্বেচ্ছাচারিতার বশবর্তী হইয়া শৈব, শাক্ত, সামান্য বৈষ্ণব প্রভৃতি আখ্যায় এক একটা বিশেষ দেবোপাসক নামে পরিচিত হইলেও তাঁহারা ভোগাৰ্থ ধন-কামনায় লক্ষ্মী, অর্থ বা প্রতিষ্ঠাকরী বিদ্যা কামনায় সরস্বতী প্রভৃতি দেবতাগণের লৌকিক প্রথানুসারে পূজা করিয়া থাকেন। আচার্য শ্রীল জীবপাদ গোস্বামিচরণ তত্ত্বসন্দর্ভে ( ১৭শ অনু) লিখিয়াছেন যে, প্রকৃতিজন-পূজিত।-সরস্বতী দেবী সঙ্কীর্ণ শাস্ত্রাদির প্রতিপাদ্য দেবতা। যথা—“সঙ্কীর্ণেষু সরস্বত্যা:… (মাহাত্ম্যঞ্চ ) নিগদ্যতে। “‘সঙ্কীর্ণ’ শব্দের অর্থ শ্রীজীব “সঙ্কীর্ণেষু সত্ত্বরজস্তমোময়েষু” এবং ‘সরস্বতী’ শব্দের তাৎপৰ্য্য “নানাবাণ্যাত্মক—তদুপলক্ষিতায়া ‘নানা দেবতায় ইত্যর্থঃ’—এইরূপ লিখিয়াছেন। অর্থাৎ ‘সঙ্কীর্ণ’ বলিতে ‘সত্ত্ব রজস্তমোময় শাস্ত্র’ আর ‘নানা বাক্যের অধিষ্ঠাত্রী দেবতা’ বাক্যের দ্বারা নানা দেবদেবীও উপলক্ষিত হইয়া থাকেন, কেননা বিবিধ বাক্য দ্বারা বিভিন্ন দেবদেবীর মাহাত্ম্য কীৰ্ত্তিত হইয়া থাকে। সরস্বতী বাগাধিষ্ঠাত্রী বলিয়৷ নানা দেবদেবী উপলক্ষিত হইলেও ‘সরস্বতী’ বলিতে কোন একটি পৃথক্ দেবতাই লক্ষিত হইয়া থাকেন। ইনি বিদ্যা বা জ্ঞানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী। জড়জগতের অধিষ্ঠাত্রী দেবী—’দুর্গা’ নামে অভিহিতা, তাঁহার আবরণের মধ্যেই আমরা সরস্বতী দেবীকে অপরা বিদ্যাধিষ্ঠাত্রীরূপে পূজিতা হইতে দেখিতে পাই।

শ্রীমদ্ভাগবতে মহাভাগবত ঐহতগোস্বামী ভাগবতা রক্তের মঙ্গলাচরণে (ভা: ১/২৪ ) যে “দেবী সরস্বতী ব্যাসং ততো জয়মুদীরয়েৎ” বলিয়া সরস্বতীকে প্রণাম করিতেছেন, তিনি পরাবিদ্যা-রূপিণী সরস্বতী। শ্রীশুকদেব গোস্বামীও “প্রচোদিত যেন পুরা সরস্বতী”—এই বাক্যে ‘বেদরূপ| বাণী ভগবদাজ্ঞায় ব্রহ্মার মুখপদ্মে আবির্ভূতা হইলেন’, ইহা দ্বারা শ্রীসরস্বতীর উপাস্য শ্রীকৃষ্ণ, ইহাই নির্দেশ করিয়াছেন। যথা—সরস্বতী কথম্ভূতা? স্বং শ্রীকৃষ্ণং লক্ষয়তি উপাস্যত্বেন দর্শয়তীতি সা (শ্রীচক্রবর্ত্তী-টীকা)।

মায়াশক্তিগত সরস্বতী-উপাসকগণের মধ্যে কবি কালিদাস এবং পরবর্তীকালে মহাপ্রভুর সময়ের দিগ্বিজয়ী পণ্ডিত কেশব-কাশ্মীরীর সরস্বতীর বরপুত্রত্বরূপে প্রসিদ্ধি অবগত হওয়া যায়। শ্রীচৈতন্যভাগবতে শ্রীল বৃন্দাবন দাস ঠাকুরের “সরস্বতী-প্রসাদে সবেই মহাদক্ষ” (চৈঃ ভাঃ আ ২।৫৮) – এই বাক্যেও তাৎকালিক নবদ্বীপের পণ্ডিতগণের অপরাবিদ্যাধিষ্ঠাত্রীদেবীর আরাধনার কথা জানা যায়। সেই সরস্বতীর দিগ্বিজয়ী কেশবকাশ্মিরীর প্রতি উপদেশ ছলে নিজ সামর্থ্য শ্রীব্যাসবিতার শ্রীবৃন্দাবনদাস ঠাকুরের ভাষায় এইরূপে যায় এইরূপে বর্ণিত হইয়াচ্ছে ( চৈ: ভাঃ আঃ ১৩শ পঃ )—

“সরস্বতী বলেন শুনহ বিপ্রবর।

যা’র ঠাঞি তোমার হৈল পরাজয় ।

অনন্ত ব্রহ্মাণ্ড-নাথ সেই সুনিশ্চয় ।

আমি যা’র পাদপদ্মে নিরন্তর দাসী।

সম্মুখ হইতে আপনারে লজ্জা বাসি।”

প্রাচীন বৈষ্ণব শ্রীধরদ্বামীচরণ ভাবার্থদীপিকার প্রারম্ভেই যে “বাগীশা যস্য বদনে……নৃসিংহমহং ভজে” বলিয়া সরস্বতীর স্তব করিয়াছেন সেই সরস্বতী শ্রীভগবান্ নৃসিংহ-দেবের শ্রীমুখে অর্থাৎ সম্মুখে শ্রীনৃসিংহগুণকীৰ্ত্তন কারিণী রূপে অবস্থান করেন; কিন্তু প্রকৃতি-জনোপাস্য সরস্বতী তাঁহার বদনে অবস্থান করা দূরের কথা, সম্মুখে যাইতেও লজ্জাবোধ করেন।

অপ্রাকৃত কবিকুল-চূড়ামণি জয়দেব শৃণু তদা জয়দেব-সরস্বতীম্” বাক্যে সেই শুদ্ধা কৃষ্ণকীৰ্ত্তনময়ী বাণী শ্রবণেন্দ্রিয় দ্বারে সেবনের কথা উপদেশ করিয়াছেন। ‘জয়’ শব্দের অর্থ—সর্বোৎকর্ষ-বিশিষ্ট শ্রীকৃষ্ণ, ‘দিব,’ ধাতু-নিষ্পন্ন ‘দেব’ শব্দ দ্বারা সেই কৃষ্ণকে নিজ-ভক্তিদ্বারা প্রকাশ করা বুঝায় অর্থাৎ নিজ ভক্তি-প্রভাবে যিনি শ্রীকৃষ্ণকে প্রকাশিত করেন, তিনিই ‘জয়দেব’ বা শুদ্ধ কৃষ্ণকীর্ত্তনপরায়ণ—ভক্ত। আত্মেন্দ্রিয়তর্পণ-চিন্তারহিত হইয়া সেই ভক্তবাণী সুষ্ঠুরূপে শ্রবণ-কীৰ্ত্তন করাই যথার্থ সরস্বতীর পূজা। ভগবদ্ভক্তগণই যথার্থ সরস্বতী পূজক। কৃষ্ণেন্দ্রিয় তপর্ণপরায়ণী কীর্ত্তনাখ্যাভক্তি স্বরূপিণী পরবিদ্যাবধূই সেই সৰ্ব্বজীবারাধ্যা শ্বেতসরোজবাসিনী বীণাপাণি বাগদেবী।

সদগুরু পাদাশ্রয়ে গৌরকৃষ্ণের শুদ্ধভক্তি, সিদ্ধান্তময়ী অপ্রাকৃতবাণী শ্রবণ ব্যতীত কখনও প্রকৃত বাণীর আরাধনা হইতে পারে না, আবিদ্যা অবিদ্যাই আরাধিত্ হইয়া জীবকুলকে কৃষ্ণভক্তি বিমুখ করিবে—দেবতান্তরে স্বাতন্ত্র্যবুদ্ধি আনিয়া দিবে। শুদ্ধাসরস্বতী প্রাকৃত জীবেন্দ্রিয় তোষণী নহেন, তিনি কৃষ্ণেন্দ্রিয়তোষণী— কৃষ্ণভক্ত সজ্জনতোষণী। তাঁহার পূজা-রহস্য একমাত্র কৃষ্ণভক্তই অবগত আছেন।

“সরস্বতী কৃষ্ণপ্রিয়৷ কৃষ্ণভক্তি তাঁর হিয়া সেবকের সেই সে বৈভব ।” ]]]

(‘শ্রী’, ‘ভূ’, ‘নীলা’ নামে ভগবানের তিনটি শক্তি আছে; শ্রীবিষ্ণুপ্রিয়া হলেন ‘ভূ’শক্তি-স্বরূপিণী। তিনি ‘সত্যভামা’ বলেও কথিত হন। শ্রীগৌর অবতারে শ্রীবিষ্ণুপ্রিয়া ঠাকুরাণী শ্রীনাম প্রচারের সহায়রূপে অবতীর্ণ হয়েছিলেন।

শ্রীনিবাস আচার্য্য যখন মায়াপুরে এসেছিলেন বৃদ্ধ ঈশান ঠাকুর ও বিষ্ণুপ্রিয়ার সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয়েছিল। বংশীবদন ঠাকুর তাঁকে বহু কৃপা করেছিলেন।)

(শ্রীরঘুনাথ দাস গোস্বামী হুগলী জেলার অন্তর্গত শ্রীকৃষ্ণপুরে জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম শ্রীগোবর্দ্ধন দাস। জ্যেঠার নাম— -শ্রীহরিণ্য দাস। তাঁরা কায়স্থ কুলোদ্ভূত সম্ভ্রান্ত ধনাঢ্য ভূম্যধিকারী ছিলেন। তাঁদের রাজপ্রদত্ত উপাধি ছিল ‘মজুমদার’।

শ্রীরঘুনাথ দাস গোস্বামী পূৰ্ব্বে কৃষ্ণ-লীলায় রস মঞ্জুরী ছিলেন; কেহ বলেন রতি মঞ্জুরী ছিলেন। আবার কেহ ভানুমতী ছিলেন বলেন। তাঁহার রচিত স্তবাবলী, দানচরিত, মুক্তাচরিত প্রভৃতি গ্রন্থাবলী ও অনেক গীত আছে।

তাঁহার জন্ম–১৪২৮ শকাব্দে, অপ্রকট–১৫০৪ শকাব্দ, আশ্বিন শুক্লা দ্বাদশী তিথিতে;স্থিতি—৭৫ বছর।)

(শ্রীমুকুন্দ দাস, শ্রীমাধব দাস ও শ্রীনরহরি সরকার ঠাকুর তিন ভাই। এঁরা শ্রীখণ্ডে বাস করতেন। শ্রীমুকুন্দ দাস ঠাকুরের পুত্র শ্রীরঘুনন্দন ঠাকুর। শ্রীমুকুন্দ দাস ঠাকুর রাজবৈদ্য ছিলেন। তিনি নিরন্তর কৃষ্ণাবেশে কাজ করতেন। শ্রীরঘুনন্দন ঠাকুর ব্রজলীলায় কন্দর্প মঞ্জরী ছিলেন। দ্বারকা লীলাতে ছিলেন শ্রীকৃষ্ণের পুত্র কন্দর্প।

শ্রীরঘুনন্দন ঠাকুরের পুত্র কানাই ঠাকুর। শ্রীখণ্ডে অদ্যাপি তাঁর বংশধরগণ আছেন। শ্রীখণ্ডবাসী পঞ্চানন কবিরাজ এর বংশে জন্মেছিলেন।

শ্রীরঘুনন্দনের জন্ম শকাব্দ ১৪৩২।)

( আকুমার ব্রহ্মচারী সব্বতীর্থদর্শী।

পরম ভাগবতোত্তম শ্রীল নরোত্তম দাসঃ।।

পদ্মাবতী নদীতটে গোপালপুর নগরে রাজা শ্রীকৃষ্ণানন্দ দত্ত বাস করতেন। তাঁর জ্যেষ্ঠভ্রাতা শ্রীপুরুষোত্তম দত্ত। দুই ভাইয়ের ঐশ্বর্য ও যশাদির তুলনা হয় না। রাজা শ্রীকৃষ্ণানন্দের পুত্র শ্রীনরোত্তম এবং শ্রীপুরুষোত্তম দত্তের পুত্র শ্রীসন্তোষ দত্ত। মাঘ মাসের শুক্ল পঞ্চমীতে শ্রীনরোত্তম ঠাকুর জন্মগ্রহণ করেন। কার্ত্তিক কৃষ্ণ পঞ্চমীতে তিনি অপ্রকট লীলা করলেন।)

(যিনি পূর্বে বৃজে বৃষভানু নামে পরিচিত ছিলেন, তিনি এখানে শ্রী পুণ্ডরীকাক্ষ বিদ্যানিধি নামে পরিচিত। মহাপ্রভু যখন কৃষ্ণের মতো নিজের মেজাজে ছিলেন এবং রাধার থেকে বিচ্ছেদের বেদনা অনুভব করতেন, তখন তিনি তাকে “পিতা!” বলে ডাকতেন। গৌরচন্দ্র পুণ্ডরিকার প্রতি খুশি ছিলেন এবং তাঁর নাম দেন প্রেমানিধি বা “প্রেমের ভান্ডার”। তিনি মাধবেন্দ্র পুরীর শিষ্য ছিলেন বলে মহাপ্রভু সর্বদা তাঁর সাথে শ্রদ্ধার সাথে আচরণ করতেন। কথিত আছে মাধব মিশ্র তাঁর সম্প্রসারণ এবং তাঁর স্ত্রী রত্নাবতী ছিলেন ব্রজে কীর্তিদা। (গৌর-গণোদেশ-দীপিকা ৫৪)

পুণ্ডরীকা বিদ্যানিধির পিতার নাম ছিল বানেশ্বর এবং মাতা গঙ্গা দেবী। তিনি চট্টগ্রামের চক্রশালায় মাঘ মাসের পঞ্চম তিথিতে বসন্ত-প্যাচামীতে জন্মগ্রহণ করেন। চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় বারো মাইল উত্তরে হাট হাজারী থানার দুই মাইল পূর্বে মেখলা গ্রামে তার বাড়ি বা শ্রীপাট ছিল। বিদ্যানিধির পিতা একজন বরেন্দ্র ব্রাহ্মণ ছিলেন যিনি ঢাকা জেলার বাঘিয়া শহরের বাসিন্দা। পুণ্ডরীকা বিদ্যানিধি নিজেও চক্রশালার ধনী জমিদার ছিলেন।)

(শ্রীল বিশ্বনাথ চক্রবর্তী ঠাকুর সম্ভবতঃ ১৫৮৬ শকাব্দে নদীয়া জেলার অন্তর্গত প্রসিদ্ধ দেবগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ইনি রাঢ়ী শ্রেণীর ব্রাহ্মণ ছিলেন। শ্রীরামভদ্র চক্রবর্তী ও শ্রীরঘুনাথ চক্রবর্তী নামে এঁর আর দুটী ভাই ছিলেন।

শ্রীবিশ্বনাথ ঠাকুরের গুরু-পরম্পরা–

শ্রীগৌরসুন্দর থেকে শ্রীলোকনাথ গোস্বামী, তাঁর থেকে শ্রীনরোত্তম ঠাকুর, শ্রীনরোত্তম হতে শ্রীগঙ্গানারায়ণ চক্রবর্ত্তী, তাঁর থেকে শ্রীকৃষ্ণচরণ চক্রবর্তী, এঁর থেকে শ্রীরাধারমণ চক্রবর্ত্তী। এই রাধারমণ চক্রবর্ত্তীর শিষ্য শ্রীবিশ্বনাথ চক্রবর্তী। শ্রীকৃষ্ণচরণ চক্রবর্ত্তী ও শ্রীরাধারমণ চক্রবর্ত্তী সৈয়াদাবাদে বাস করতেন। এখানে শ্রীবিশ্বনাথ চক্রবর্তী অনেকদিন থেকে ভক্তি শাস্ত্র অধ্যায়ন করেন।

মাঘ বাসন্তী পঞ্চমী তিথিতে শ্রীবিশ্বনাথ চক্রবর্ত্তীপাদ অপ্রকট হন।)

Related Article

GaudiyaMission Gaudiya prabhupad prabhupada srilaprabhupad srilaprabhupada prabhupada150 prabhupad150 srilaprabhupad150 ekadashi ekadashi2025 ekadashivrat ekadashispecial harekrishna
BLOG

জয়া বা ভৌমী একাদশী

[এখন দেখে নেওয়া যাক একাদশীতে কোন পাঁচ প্রকার রবিশস্য গ্রহণ নিষিদ্ধ: ১। ধান জাতীয় সকল প্রকার খাদ্য যেমন চাল, মুড়ি, চিড়া, সুজি, পায়েস, খিচুড়ি, চালের

Read More »
শ্রীঅদ্বৈত সপ্তমী
BLOG

শ্রীঅদ্বৈত সপ্তমী

শ্রীল অদ্বৈত আচার্য প্রভুর জন্মতিথির ব্রতোপবাস মহাবিষ্ণুজগৎকৰ্ত্তা মায়য়া যঃ সৃজত্যদঃ। তস্যাবতার এবায়মদ্বৈতাচার্য্য ঈশ্বরঃ ।। –(শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত আদি ১।১২) শ্রীশ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভুর প্রিয় পার্ষদবর আদি কবি শ্রীবৃন্দাবনদাস ঠাকুর

Read More »
GaudiyaMission prabhupad #gudiya prabhupad150 ekadashi sathtila_ekadashi harekrishna ekadashi_special
BLOG

ষট্তিলা একাদশীর ব্রতোপবাস

(তীর্থরাজ প্রয়াগধামে শ্রীমন্মহাপ্রভুর শুভ আগমন মহোৎসব) ২৫ জানুয়ারী ২০২৫ (শনিবার) পারণ: পরের দিন দি ৯।৫৯মিঃ মধ্যে একাদশী ব্রতের পারণ (এখন দেখে নেওয়া যাক একাদশীতে কোন

Read More »
Gaudiya Mission Gopal bhatta sad goswami goswamis
BLOG

শ্রীল গোপাল ভট্ট গোস্বামীপাদের আবির্ভাব তিথি

করুণাময় শ্রীগৌরহরি প্রেম বিতরণ করতে করতে ক্রমে ক্রমে দক্ষিণ দেশের প্রতি নগরে নগরে শ্রীনাম-প্রেম বিতরণ করছেন। তাঁর শ্রীমুখনিঃসৃত হরিনামামৃত পান করে সহস্র সহস্র নরনারীর প্রাণ

Read More »